

• সারা দিনের ব্যস্ততা, কাজের প্রেসার-সহ একাধিক কারণে মুড স্যুইং হয় প্রায় সকলেরই। কিন্তু প্রেগন্যান্সির সময় মুড স্যুইংয়ের পরিমাণ বাড়ে। মেজাজ বদলে যায় ঘন ঘন। এখন ভালো লাগছে, কিন্তু ঠিক পরের মুহূর্তেই বিরক্ত লাগতে পারে। এটা কোনও অস্বাভাবিক বিষয় নয় বা কারও একার সঙ্গে এমন হচ্ছে- তাও নয়। প্রতীকী চিত্র ।


• প্রেগন্যান্সির সময়ে মুড স্যুইং খুব স্বাভাবিক একটা বিষয়। হরমোনের পরিবর্তনের জন্য অ্যাংজাইটি বেড়ে যাওয়া, ভয় পাওয়া, নার্ভাস হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা প্রায়ই হতে পারে। তবে, এগুলো স্বাভাবিক বিষয় হলেও এড়িয়ে না যাওয়াই ভালো। এই সময়ে নিজেকে ভালো রাখা জরুরি। কেন না, নিজের ভালো থাকা গর্ভস্থ সন্তানেরও ভালো থাকার কারণ হবে। তাই অ্যাংজাইটি, ডিপ্রেশনকে দূরে রাখতে ট্রাই করা যেতে পারে এগুলি:


• গান শোনা- যখনই মনে হচ্ছে কিছু ভালো লাগছে না, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাচ্ছে, নিজেকে সময় দেওয়া তখন সব চেয়ে বেশি জরুরি। শান্ত কোনও জায়গায় বসে পছন্দের গান শুনলে মন ভালো হয়ে যেতে পারে। যদি সময় থাকে, গান শুনেই শুরু করা যেতে পারে দিন। প্রতীকী চিত্র ।


• নিজেকে ব্যস্ত রাখা- একা বসে থাকলে এই সময়ে খারাপ লাগতে পারে। একা লাগতে পারে। তাই বেশি করে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটালে ভালো। পরিবার দূরে থাকলে ফোন বা ভিডিও কলে নিজের কথা তাঁদের সঙ্গে শেয়ার করা যেতে পারে। সঙ্গীর সঙ্গে বেশি করে সময় কাটালেও মন ভালো থাকবে। প্রতীকী চিত্র ।


• মন ভরে খাওয়াদাওয়া করা- প্রেগন্যান্সির সময় এটা-ওটা খেতে ইচ্ছে করে বার বার। অনেকেই ওজন বেড়ে যাওয়ার কথা ভেবে নিজেকে এগুলি থেকে দূরে সরিয়ে রাখেন। তাতে অজান্তেই মেজাজ খারাপ হতে পারে। তাই এই সময়ে খেতে ইচ্ছে করলে নিজেকে আটকে না রাখাই ভালো। প্রতীকী চিত্র ।